ধাপ
০১

বোর্ডিং ব্রীজ/পার্কিং বে হতে আগমন

বিমান অবতরণ করার পরে, সম্মানিত যাত্রীদের বোর্ডিং ব্রীজ/পার্কিং বে দিয়ে বিমান থেকে নামানো হবে এবং আগত যাত্রীগণকে ইমিগ্রেশন এলাকায় নিয়ে আসা হবে। দূরবর্তী পার্কিং বে হলে যাত্রীগণ গেইট-২১ (নিচ তলা) এর মাধ্যমে আগমনী ইমিগ্রেশন এলাকায় যাবেন এবং বোর্ডিং ব্রীজ ব্যবহার করলে যাত্রীগণ ২য় তলা হতে ৭নং বোর্ডিং ব্রীজ এর বিপরীত পাশের সিঁড়ি অনুসরণ করে আগমনী ইমিগ্রেশন এলাকায় যাবেন।

ধাপ
০২

আগমনী ইমিগ্রশন

আগমনী ইমিগ্রেশন এলাকায় প্রবেশ করার পর, সম্মানিত যাত্রীগণ বাংলাদেশী পার্সপোটধারী হলে বাংলাদেশী কাউন্টারে গিয়ে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন। বিদেশী পাসপোর্টধারীগণ, বিদেশী কাউন্টারে গিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, যেমন- অন-অ্যারাইভাল ভিসা ইত্যাদি প্রদর্শন পূর্বক ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।

ধাপ
০৩

লাগেজ সংগ্রহ

ইমিগ্রেশন সম্পন্ন  করার পর সম্মানিত যাত্রীগণ তাদের বুকিংকৃত লাগেজ সংগ্রহের জন্য প্রদর্শিত ডিসপ্লে বোর্ড অনুসরণ করে তাদের নির্ধারিত লাগেজ বেল্ট হতে লাগেজ সংগ্রহ করবেন। উল্লেখ্য যে, যদি কোন সম্মানিত যাত্রীর লাগেজ ছেড়া, কাটা, ক্ষতিগ্রস্থ অথবা ভাঙ্গা পরিলক্ষিত হয় তাহলে উক্ত যাত্রী হেল্প ডেস্ক এর সহযোগীতায় সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্স অথবা বিমান বাংলাদেশ এয়ালাইন্স এর লস্ট এন্ড ফাউন্ড শাখায় অভিযোগ দিবেন।

ধাপ
০৪

আগমনী বেল্ট এরিয়ায় বিমানবন্দর কর্তৃক বিভিন্ন সুবিধাসমূহ গ্রহণ

আগমনী বেল্ট এলাকার দুই পাশে দুইটি হেল্প ডেস্ক রয়েছে যেখানে সম্মানিত যাত্রীগন বিনামূল্যে তথ্য পরিষেবা গ্রহণ করতে পারবেন। উপরন্তু, পান করার জন্য বিশুদ্ধ/নিরাপদ পানি, বিনামূল্যে ওয়াইফাই পরিষেবা এবং জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগের জন্য বিনামূল্যে টেলিফোন বুথ এর সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়ের জন্য মানি এক্সচেঞ্জ পরিষেবা রয়েছে।

ধাপ
০৫

কাস্টমস্ কার্যক্রম

সম্মানিত যাত্রীগণ নির্ধারিত বেল্ট হতে তাঁদের ল্যাগেজ সংগ্রহ করার পরে কাস্টম্স এলাকায় প্রবেশ করবেন। যদি কোন সম্মানিত যাত্রী শুল্কযুক্ত পণ্য বহণ করে থাকেন, কাস্টমস স্ক্রিনিংয়ের পূর্বেই ঘোষনা করে কাস্টমস ডেস্কে গিয়ে সরকারি নীতি অনুসারে শুল্কযুক্ত পণ্যের ট্যাক্স প্রদান করবেন। সম্মানিত যাত্রীগণ শুল্কযুক্ত পণ্য বহন না করলে তারা সরাসরি কাস্টমস স্ক্রীনিং সম্পন্ন করতঃ গ্রীন চ্যানেল এর মাধ্যমে প্রস্থান/ত্যাগ করবেন।

ধাপ
০৬

বিমানবন্দর ত্যাগ

কাস্টমস গ্রীন চ্যানেলের সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করার পর সম্মানিত যাত্রীগন ক্যানপি গেইট-১ অথবা ক্যানপি গেইট-২ দিয়ে বিমানবন্দর থেকে প্রস্থান/ত্যাগ করতে পারবেন। উল্লেখ্য যে, গ্রীন চ্যানেল এর সম্মূখ্যে গাড়ী ভাড়ার পরিষেবা, বুথ থেকে বিনামূল্যে টেলিফোন পরিষেবা, বাংলাদেশী মোবাইল সিম কার্ড সেলস- শপ এবং মুদ্রা  বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক পরিষেবা পাওয়া যায়।